কিশোরীদের আয়রন ট্যাবলেট খাওয়ার নিয়ম সম্পর্কে জানুন

কিশোরীদের আয়রন ট্যাবলেট খাওয়ার নিয়ম, কিশোরী অবস্থায় মেয়েরা শারীরিক ও মানসিক বিকাশ অর্থাৎ পরিবর্তনের একটি গুরুত্বপূর্ণ সময়ের মধ্যে দিয়ে যায়। অনেকের প্রশ্ন থাকে আয়রন ট্যাবলেট খেলে কি মোটা হয়, এ বিষয়েও ব্লগে আপনাদের জানাবো।

কিশোরীদের-আয়রন-ট্যাবলেট-খাওয়ার-নিয়ম

কিশোরী অবস্থায় মেয়েদের আয়রনের প্রয়োজনীয়তা অনেক কারণ এ সময়ে কিশোরীদের শারীরিক ও মানসিক বৃদ্ধি হয় এবং তাদের মাসিক হতে শুরু করে। মাসিক হওয়ার ফলে এ সময়ে কিশোরীদের শরীরের রক্ত রাতে খেয়ে শুরু হয় এতে করে তাদের রক্তের ঘাটতি পড়ে। এজন্যে এ সময়ে আয়রন ট্যাবলেট এর প্রয়োজনীয়তা অপরিসীম।

পোস্ট সূচিপত্রঃ কিশোরীদের আয়রন ট্যাবলেট খাওয়ার নিয়ম 

কিশোরীদের আয়রন ট্যাবলেট খাওয়ার নিয়ম

কিশোরীদের আয়রন ট্যাবলেট খাওয়ার নিয়ম, সম্পর্কে আপনাদেরকে এইভাবে বিস্তারিত জানাবো। কিশোরী অবস্থায় মেয়েদের শারীরিক মানসিক পরিবর্তনের কারণে শরীরে আয়রনের ঘাটতি দেখা দিতে পারে। এ সময় মেয়েদের শারীরিক ও মানসিক বৃদ্ধি দ্রুত হয় এবং মাসিক প্রক্রিয়া শুরু হয়। মাসিক নিয়মিত হওয়ার ফলে শরীর থেকে অনেক রক্ত চলে যায়, এ থেকে শরীরের আয়রনের ঘাটতি দেখা দিতে পারে। যদি পর্যাপ্ত পরিমাণে শরীরে আয়রন বিদ্যমান না থাকে তাহলে শরীরে রক্তস্বল্পতা দেখা দিতে পারে।

আরো পড়ুনঃ গর্ভাবস্থায় ডাবের পানির ১০টি উপকারিতা সম্পর্কে জানুন

এছাড়াও শরীরে ক্লান্তি নিয়ে আসবে, মনোযোগের অভাব এবং দৈনন্দিন সকল কার্যক্রমে অমনোযোগের সৃষ্টি হতে পারে। তাই অবশ্যই কিশোরীদের এ সময়টাতে আয়রন ট্যাবলেট খাওয়া অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এছাড়াও অনেকে প্রশ্ন করে থাকেন যে আয়রন ট্যাবলেট খেলে কি মোটা হয়? না আয়রন ট্যাবলেট খেলে মোটা হয় না। এটি শরীরের রক্তস্বল্পতা দূর করে এবং আয়রনের ঘাটতি পূরণ করে যার ফলে শরীর সুস্থ থাকে। 

কিশোরীদের জন্য আয়রনের যাদুকরী ভূমিকা

আয়রন মানবদেহের গুরুত্বপূর্ণ পুষ্টি উপাদান। বিশেষ করে কিশোরী মেয়েদের জন্য এটি আরো অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ কারণ এটি শরীরের কারণে ঘাটতি পূরণ করে, রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে। আইরন একটি অপরিহার্য খনিজ পদার্থ যা আমাদের শরীরের হিমোগ্লোবিন নামক রঞ্জক পদার্থ বৃদ্ধিতে সাহায্য করে। হিমোগ্লোবিন হলো একটি গুরুত্বপূর্ণ উপাদান। এ উপাদানটি আমাদের শরীরের বিভিন্ন অংশে অক্সিজেনের প্রবাহ প্রবাহ করে থাকে।

আমাদের শরীরে আয়রনের ঘাটতি থাকলে শরীরে অক্সিজেনের প্রবাহতে ব্যাঘাত ঘটে। এ থেকে আমাদের নানান ধরনের সমস্যা সৃষ্টি হতে পারে যেমন ক্লান্তি, অমনোযোগী, সকল কার্যক্রমে মনোযোগহীনতা এবং দুর্বলতা সৃষ্টি করতে পারে। একটি কিশোরের জন্য দৈনিক ১৮ থেকে ২০ গ্রাম আয়রন গ্রহণ করার জন্য ডাক্তাররা সুপারিশ করে থাকেন। এই আয়রন যে শুধু আমাদের রক্তস্বল্পতা দূর করতে সাহায্য করে শুধু তাই নয় বরং এটি আমাদের মস্তিষ্কের ধারণ ক্ষমতা ও কার্যক্ষমতা বৃদ্ধিতে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।

কিশোরীদের জন্য সেরা আয়রন ট্যাবলেট

কিশোরীদের আয়রন ট্যাবলেট খাওয়ার নিয়ম, এই ব্লগে আপনাদেরকে আরো জানাবো যে কোন আয়রন ট্যাবলেট টি কিশোরীদের জন্য ভালো। বাজারে অনেক রকমের অর্থাৎ বিভিন্ন কোম্পানির আয়রন ট্যাবলেট পাওয়া যায়। এ সকল কোম্পানির মধ্যে থেকে সবচেয়ে বেশি যে ওষুধটি ব্যবহার করা হয় তার নাম গুলো হচ্ছে ফেরিক ও ফেরাস। এ বিকল্পে ব্যবহার করা যেতে পারে ফেরাস সালফেট, ফেরাস গ্লুকোনেট এবং ফেরাস ফুমারেট এগুলো হচ্ছে সবচেয়ে জনপ্রিয় বিকল্প।

কিশোরীদের-জন্য-সেরা-আয়রন-ট্যাবলেট

এগুলো শরীরে দ্রুত শোষিত হতে পারে এবং শরীরে সবচেয়ে বেশি কার্যকরী ভূমিকা পালন করে থাকে। তবে কোনটি সবচেয়ে ভালো হবে এটি অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নিবেন কারণ এক একটি কিশোরীর শরীর আলাদা। তাই অবশ্যই পরামর্শ নিয়ে সেবন করতে হবে। এর পাশাপাশি অবশ্যই বাজারে যেসব কোম্পানিগুলো ভালো রয়েছে সেগুলো অর্থাৎ নামকরা কোম্পানির ওষুধ খাওয়াবে তাহলে নিশ্চিন্তে থাকতে পারবেন।

আরো পড়ুনঃ সকালে খালি পেটে রসুন ও মধু খাওয়ার ৮ টি উপকারিতা জানুন

কখন এবং কিভাবে খাওয়া উচিত জানুন সঠিক নিয়ম

আয়রন ট্যাবলেট খালি পেটে খাওয়া সর্বোত্তম তবে যাদের পেটে সমস্যা রয়েছে অর্থাৎ খালি পেটে ওষুধ খেলে পেট মোচড়ানোর সমস্যা হয়ে থাকে খাবার খাওয়ার পরে অথবা খাবারের সঙ্গে খেতে পারেন। আইরন খালি পেটে খেলে আমাদের শরীর তা শোষণ করতে পারে খুব ভালোভাবে। অবশ্যই আইরন ট্যাবলেট খাওয়ার পাশাপাশি ভিটামিন সি যুক্ত খাবার খাওয়া উচিত যেমন কমলা লেবু এ ধরনের ভিটামিন সি যুক্ত খাবার খাবেন।

আয়রন ট্যাবলেট খাওয়ার পাশাপাশি ভিটামিন সুযোগ তো খাবার খাওয়া কারণ হলো ভিটামিন সি যুক্ত খাবার এলে শরীরে আয়রনের সঠিক পুষ্টিমান শোষণ করার ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়। এছাড়াও ক্যালসিয়াম যুক্ত খাবার যেমন দুধ দুই চা কফি এসব খাবার খাওয়ার পর দু'ঘণ্টা পরে আয়রন ট্যাবলেট সেবন করবেন। এসব খাবার খাওয়ার সর্বনিম্ন দুই ঘন্টা পরে আয়রন ট্যাবলেট খেতে হবে। কারণ এগুলো খেলে শরীরে শোষণ ক্ষমতা হ্রাস পায় যার ফলে সঠিক ভিটামিন শরীরের প্রবেশ করতে পারবে না। অবশ্যই এ নিয়ম মেনে খাবেন। 

আয়রন ট্যাবলেটের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া

কারো কারো ক্ষেত্রে আইএম ট্যাবলেট সেবনের ফলে কিছু কিছু ক্ষেত্রে পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া দেখা দেয়, আগেই বলেছি তবে এটা সবার ক্ষেত্রে না। সাধারণত পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া এগুলো এমন হয়ে থাকে যেমন কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা দেখা দিতে পারে, অনেক সময় বমি বমি ভাব সৃষ্টি হয়, এই আয়রন ট্যাবলেট গ্রহণের ফলে কারো কারো ক্ষেত্রে কালো মল এর সমস্যা দেখা দেয় এবং অনেকের ক্ষেত্রে দেখা যায় ট্যাবলেট খাওয়ার পরে পেটে ব্যথা করে।

আয়রন ট্যাবলেট ফলে যদি আপনার পরে বর্ণিত সমস্যাগুলো দেখা দেয় তাহলে অবশ্যই ডাক্তারের শরণাপন্ন হবেন। যদি আপনি আইরন ট্যাবলেট সেবনের পরে পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান করে থাকেন এবং আঁশযুক্ত খাবার খেয়ে থাকেন তাহলে কোষ্ঠকাঠিন্যের এড়ানো সম্ভব হতে পারে। তাই অবশ্যই উপরে বর্ণিত দিকগুলো মেনে ট্যাবলেটটি সেবন করবেন। এই ব্লগটিতে আমরা সঠিক পদ্ধতি গুলো বর্ণনা করেছি তাই অবশ্যই আপনি নিশ্চিন্তে এটি খেতে পারেন।

আরো পড়ুনঃ বয়ঃসন্ধিকালে ছেলেদের ১০ টি শারীরিক পরিবর্তন

প্রাকৃতিক উপায়ে শরীরে আয়রন বাড়ানোর উপায়

প্রাকৃতিক ভাবেও আমাদের শরীরের আয়রনের ঘাটতি আমরা পূরণ করতে পারি প্রাকৃতিক খাবার শাকসবজি ফলমূল খাওয়ার মাধ্যম দিয়ে। আয়রন ট্যাবলেট সেবনের পাশাপাশি প্রাকৃতিক উৎস থেকে আয়রন আমাদের শরীরে নেওয়া অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। নিচে কিছু আয়রন সমৃদ্ধ খাবার উল্লেখ করা হলো শাক সবজির মধ্যে পালং শাক, মুলার শাক, কলমি শাক এসব থেকে প্রাকৃতিকভাবে আয়রন গ্রহণ করতে পারি। মাংসের মধ্যে থেকে গরুর মাংস, হাঁসর মাংস, মুরগির মাংস এসব থেকেও পর্যাপ্ত পরিমাণে আয়রন পাওয়া যেতে পারে। 

ডাল, ছোলা ও মসুর ডাল থেকেও আমরা আয়রন পর্যাপ্ত পরিমাণে গ্রহন করতে পারি। এছাড়াও ডিম থেকেও অনেক আয়রনের চাহিদা মেটানো সম্ভব। এর পাশাপাশি আমরা শুকনো ফল অর্থাৎ ড্রাই ফ্রুটস থেকেও মেটাতে পারি যেমন খেজুর, কিসমিস, বাদাম ইত্যাদি থেকে আয়রনের চাহিদা মেটাতে পারি। যদি আমরা এইসব প্রাকৃতিক খাবার থেকে আয়রন গ্রহণ করি তাহলে এর পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া হওয়ার কোন সম্ভাবনা নেই। এছাড়াও এই প্রাকৃতিক খাবার থেকে আয়রন গ্রহণের ফলে শরীরকে সুস্থ রাখা সম্ভব। 

প্রত্যহ আয়রন ট্যাবলেট গ্রহণের অভ্যাস গড়ে তোলার টিপস

কিশোরীদের আয়রন ট্যাবলেট খাওয়ার নিয়ম, এই ব্লগে এবার জানব নিয়মিত আয়রন ট্যাবলেট খাওয়ার অভ্যাস তৈরির টিপস। প্রতিটি কিশোরীর দৈনিক আয়রন ট্যাবলেট রাখা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। স্কুলে অথবা প্রতিদিনের তালিকায় এটি রাখা যেতে পারে। প্রতিদিন একই সময়ে এই ট্যাবলেট গ্রহণের চেষ্টা করতে হবে তাহলে এটি অভ্যাসে পরিণত করা সম্ভব হবে। এছাড়াও আপনি এই ওষুধটি সেবন করার জন্য আপনার মোবাইলে একটি রিমাইন্ডার সেট করতে পারেন।

এর পাশাপাশি পরিবার কেউ সচেতন মূলক ভূমিকা পালন করতে হবে এই আয়রন ট্যাবলেট গ্রহণের জন্য। পরিবারের সদস্যরা যদি এই আয়রন ট্যাবলেট সম্পর্কে না জানে অর্থাৎ তাদের উপকারিতা সম্পর্কে তাদের কোন মত ধারণা না থাকে তাহলে তাদেরকে সেই ধারণা এটা হবে এবং সচেতন করে তুলতে হবে। কিভাবে আপনি অভ্যাসে পরিণত করবেন এ সম্পর্কে উপর আলোচনা করলাম, সে কথাগুলো মেনে যদি চলতে পারেন তাহলে এটি আপনার অভ্যাসে পরিণত হওয়া সম্ভব।

আরো পড়ুনঃ শারীরিক ফিটনেস বজায় রাখার ১০ টি উপায়

ট্যাবলেট খাওয়ার সময় যে ভুলগুলো করা যাবে না

আয়রন ট্যাবলেট গ্রহণ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কিশোরদের আয়রন খাওয়ার নিয়ম, আয়রন ট্যাবলেট খাওয়ার কিছু নিয়মাবলী রয়েছে। এটা গ্রহণের সময় কিছু কিছু ভুল কোনভাবেই করা যাবে না সেগুলো আমরা নিচে জানবো। অনেক সময় আমরা ভুল পদ্ধতিতে আয়রন গ্রহণ করে থাকি যার ফলে শরীরের সঠিকভাবে শোষিত না হয়, যার ফলে আয়রনের সঠিক পুষ্টি মাত্রা আমাদের শরীরে প্রবেশ করে না। সে ভুলগুলো হলো

ট্যাবলেট-খাওয়ার-সময়-যে-ভুলগুলো-করা-যাবে-না

খাবারের সাথে এবং পানির সাথে মিশিয়ে খাই যা আমাদের শরীরে শোষণে বাধাগ্রস্ত করে। অনিয়মিত ভাবে ঔষধ খাওয়া, যা ঔষধের কার্যকারিতা কমিয়ে দেয়। অতিরিক্ত পরিমাণে আয়রন ঔষধটি সেবন করা, অতিরিক্ত পরিমাণে আয়রন ঔষধটি সেবন করার ফলে শরীরে বিষক্রিয়া দেখা দিতে পারে। তাই অবশ্যই এই দিকগুলো মেনে সতর্ক হয়ে আয়রন ঔষধটি সেবন করবেন।

শরীরে আয়রন অভাবে কি হতে পারে

বিষয় অবস্থায় তাদের শারীরিক ও মানসিক বৃদ্ধি দ্রুত হয় যার ফলে শরীরের পুষ্টি চাহিদা অনেক বেড়ে যায়। রানীর হাড্ডি দেখা দেয় এই সময়ে যদি তারা আয়রনের সঠিক পরিমাণে না গ্রহণ করে তাহলে তাদেরকে কিছু সমস্যা দেখা দিতে পারে। চলুন জেনে নেওয়া যাক সে লক্ষণগুলো

  • আয়রনের অভাবে শরীরে অতিরিক্ত দুর্বল ও ক্লান্তি অনুভব হয় 
  • আয়রনের অভাবে ত্বক ফ্যাকাশে এবং ঠোঁট শুষ্ক ও ফ্যাকাশে হয়ে যায়
  • আয়রনের অভাবে শ্বাসকষ্ট দেখা দিতে পারে গ্রামের সময় দ্রুত হাঁপিয়ে যেতে পারে

যদি এই লক্ষণ গুলো দেখা দেয় তাহলে অবশ্যই দ্রুত ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করবেন।

আরো পড়ুনঃ সিদ্ধ ছোলার উপকারিতা ও অপকারিতা

শেষ কথাঃ কিশোরীদের আয়রন ট্যাবলেট খাওয়ার নিয়ম

কিশোরদের আয়রন ট্যাবলেট খাওয়ার নিয়ম সম্পর্কে এই ব্লগে অনেক কিছুই জানলাম। কিশোরীদের শারীরিক ও মানসিকভাবে সুস্থ রাখতে এবং তাদের সে শারীরিক মানসিক বৃদ্ধিকে ঠিক রাখতে অবশ্যই এই আয়রন ট্যাবলেটটি খাওয়া অতি প্রয়োজনীয়। তবে অবশ্যই এটি নিয়মিত ভাবে এবং সঠিক মাত্রায় সেবন করতে হবে তাহলে শরীরের রক্তস্বল্পতা দূর হবে শারীরিক মানসিক সকল বৃদ্ধি ঠিক রাখবে এবং শারীরিক সক্ষমতা ও মনোযোগ বৃদ্ধি করবে।

ফলে প্রতিদিন সে কার্যক্রম গুলো করা হয় সেই কার্যক্রমে আরো প্রাণবন্ত হয়ে কাজ করতে পারবে। তাই অভিভাবকদের উচিত এ বিষয়ে সচেতন হওয়া এবং কিশোরীদের আয়রন ট্যাবলেট খাওয়া নিশ্চিত করা তাহলে তাদের স্বাস্থ্য ঠিক থাকবে। সবাইকে এ বিষয়ে সচেতন হতে হবে। পুরো ব্লগটি পড়ার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

জ্ঞান পিপাসুর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url