কাঁঠালের বিচির অকল্পনীয় গুনাগুন সম্পর্কে জানুন
কাঁঠালের বিচির উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে আজকে আপনাদেরকে জানাবো। বাংলাদেশের জাতীয় ফল কাঁঠাল এটি একটি মৌসুমী ফল। কাঁঠাল ফল ব্যাপক জনপ্রিয় এর পাশাপাশি এই রসালো ফলের ভেতরে থাকা বিচিও ব্যাপক জনপ্রিয়।
আমাদের দেশে কাঁঠালের বিচি বিভিন্নভাবে খাওয়া যায় যেমন সিদ্ধ করে
ভেজে রান্না করে। এই কাঁঠালের বীজ আমাদের শরীরের জন্য অনেক উপকারী কিন্তু
অনেকেই জানেন না যে এই কাঁঠালের বিচির কি উপকারিতা এবং অপকারিতা
রয়েছে। চলুন জেনে নেয়া যাক বিস্তারিত।
পেজ সূচিপত্রঃ কাঁঠালের বিচির উপকারিতা ও অপকারিতা
- কাঁঠালের বিচির উপকারিতা ও অপকারিতা
- রক্তস্বল্পতা দূর করে কাঁঠালের বিচি
- শরীরের ব্যাকটেরিয়া দূর করতে কাঁঠালের বিচি
- ক্ষুধা নিবারণে কাঁঠালের বিচি
- কোষ্ঠকাঠিন্য দূরী করণে কাঁঠালের বিচি
- উচ্চ রক্তচাপ কমায় এবং পেশী গঠনের সহায়তা করে
- ভিটামিন বি এর গুরুত্বপূর্ণ উৎস কাঁঠালের বিচি
- অ্যালকোহলের বিষাক্তকরণে কাঁঠালের বিচি
- কাঁঠালের বিচি সংরক্ষণের উপায়
- শেষ কথাঃ কাঁঠাল বিচির উপকারিতা ও অপকারিতা
কাঁঠালের বিচির উপকারিতা ও অপকারিতা
কাঁঠালের বিচির উপকারিতা ও অপকারিতা আমাদের অনেকেরই জানা নেই। বাংলাদেশের
জাতীয় ফল কাঁঠাল পাশাপাশি একটি মৌসুমী ফল। আমাদের মধ্যে অনেকে আছেন
যারা কাঁঠালের বিচি খেতে পছন্দ করেন আবার অনেকেই করেন না তবে কাঁঠাল বীজ খাওয়া
শুরু করার জন্য অনেক উপকারী এটি খেলে বিভিন্ন ধরনের স্বাস্থ্যগত উপকারিতা
রয়েছে। ডাক্তাররা বলেন কাঁঠালে প্রোটিন ভিটামিন মিরালেন ফাইটোকেমিক্যাল
কার্বোহাইড্রেট ইত্যাদি বিদ্যমান থাকে।
আরো পড়ুনঃ কুয়েত ড্রাইভিং ভিসার বেতন কত
তেমনি কাঁঠালের বিচিতেও সালফার কপার ম্যাগনেসিয়াম ফসফরাস কার্বোহাইড্রেট
প্রোটিন ভিটামিন সোডিয়াম পটাশিয়াম ক্যালসিয়াম ক্যালসিয়াম বিদ্যমান
থাকে। এই কাঁঠালের বীজ আমাদের শরীরের নানান ধরনের ঘাটতি পূরণ করে
থাকে। ১আউন্স কাঁঠালের বিচিতে ৫৩ শতাংশ ক্যালোরি, ১১ শতাংশ
কার্বোহাইড্রেট, ২ শতাংশ প্রোটিন, .৫ গ্রাম ফাইবার দৈনিক পুষ্টি চাহিদা ৮
শতাংশ ম্যাগনেসিয়াম এবং ৪ শতাংশ ফসফরাস থাকে।
রক্তস্বল্পতা দূর করে কাঁঠালের বিচি
কাঁঠালের বিচিতে প্রচুর পরিমাণে আয়রন বিদ্যমান থাকে। নিয়মিত কাঁঠালের বিচি
খেলে আমাদের মানব দেহের রক্তস্বল্পতা দূর হয় কারণ কাঁঠালের বিচিতে আয়রন
বিদ্যমান থাকায় আমাদের শরীরের রক্ত চলাচল ঠিকঠাক রাখে। আমাদের শরীরে
বিদ্যমান হিমোগ্লোবিন নামক রঞ্জক থাকে কাঠের বিচি খাওয়ার ফলে সেই হিমোগ্লোবিন
নামক রঞ্জক পদার্থ শরীরে সঠিক পরিমাণ থাকে যার ফলে আমাদের শরীরের রক্তস্বল্পতা
দূর হয় এবং রক্ত রোগের ঝুঁকি দূর হয়।
আমাদের শরীরে রক্তস্বল্পতা থাকলে আমাদের দেহে বিভিন্ন ধরনের রোগ বাসা বাঁধতে পারে। যদি এই কাঁঠালের বিচি খাওয়া হয় তাহলে শরীরের রক্তস্বল্পতা দূর হবে আপনার দেহে যদি রক্তস্বল্পতা থাকে তাহলে আপনি কাঁঠালের রুচি খেতে পারেন তাহলে আপনার দেহের আয়রনের ঘাটতি পূরণ করবে এবং পাশাপাশি শরীর রক্তস্বল্পতা দূর করবে এবং সুস্থ রাখতে সহায়তা করবে।
শরীরের ব্যাকটেরিয়া দূর করতে কাঁঠালের বিচি
হেল্প লাইন ওয়েবসাইটে প্রকাশিত এক আর্টিকেলে বলা হয়েছে যে কাঁঠালের বিচিতে
ব্যাকটেরিয়া রোধক উপাদান বিদ্যমান থাকে। যার ফলে আমাদের শরীরে যেসব ব্যাকটেরিয়া
গুলো বাসা বাঁধে সেসব ব্যাকটেরিয়া দূর করার জন্য কাঁঠালের বিচি একটি অন্যতম
মাধ্যম। এই কাঁঠালের বিচির উপরিভাগে ছোট ছোট কণা দ্বারা আবৃত থাকে যা
ব্যাকটেরিয়া রোধক হিসেবে এন্টি মাইক্রোবিয়াল এজেন্ট হিসেবে কাজ করে
থাকে।
এক গবেষণায় দেখা গেছে কাঁঠালের বিচিতে এন্ট্রি মাইক্রোবিয়াল উপাদান থাকে। যার
ফলে ডায়রিয়া গ্যাসের সমস্যা দূর করে এগুলা অনেক পরীক্ষায় প্রমাণিত যে কুলায়
এর বিরুদ্ধে এন্টি মাইক্রোবিয়াল হয়ে কাজ করে এ ধরনের ব্যাটারি সাধারণত আমাদের
বিভিন্ন ধরনের অসুখ পেট খারাপ করে থাকে।
আরো পড়ুনঃ লুডু গেম খেলে প্রতিদিন ৫০০ টাকা আয় পেমেন্ট বিকাশে
ক্ষুধা নিবারণে কাঁঠালের বিচি
কাঁঠালের বিচি খেলে দীর্ঘ সময় পেট ভরা থাকে। কারণ এতে
ফাইবার রেজিস্ট্যান্ট সমৃদ্ধ খাবার, এটি সহজে হজম হয় না, এটি শরীরের
বিভিন্ন আনতে থাকে যা আমাদের শরীরের জন্য খুবই উপকারী। এছাড়াও কাঁঠালের
বিচি তে থাকা আইরন আমাদের মস্তিষ্কে ধারণক্ষমতা বৃদ্ধি করে শক্তিশালী
করে এবং হৃদযন্ত্র সুস্থ স্বাভাবিক রাখতে কাঁঠালের বিচি অত্যন্ত
গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। এছাড়াও কাঠালের বিচিতে থাকে ভিটামিন
এ।
ভিটামিন এ আমাদের দৃষ্টিশক্তি ভালো রাখে। এ জন্য বলা যায় কাঁঠালের বিচি অনেক উপকারি। কাঁঠালের বিচি রক্তের কোলেস্টেরলের মাথা কমাতে সাহায্য করে এর পাশাপাশি ভালো যে কোলেস্টেরল রয়েছে তা ঠিক রাখে। ক্ষুধা নিবারণ এবং আমাদের মস্তিষ্কের ধারণক্ষমতা এবং জীবজন্তু সুস্থ স্বাভাবিক রাখতে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে এবং রক্তের কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রিত রাখে।
কোষ্ঠকাঠিন্য দূরী করণে কাঁঠালের বিচি
কাঁঠালের বিচির উপকারিতা ও অপকারিতা, দিক বিবেচনা করলে দেখা যায় যে কাঁঠালের বিচির অনেক উপকারিতা রয়েছে কিন্তু কোন অপকারিতা নেই। কাঁঠালের বিচিতে অধিক পরিমাণে ফাইবার বিদ্যমান থাকে দ্রবণীয় ও দ্রবণীয় উভয়ই
ফাইবার বিদ্যমান। থাকে এ ধরনের ফাইবার আমাদের শরীরের বিভিন্ন অংকের মুভমেন্ট
আধার কার্যকলাপ সঠিকভাবে পরিচালনা করতে সহায়তা করে। যেসব অদ্রবণীয় ফাইবার
আমাদের শরীরে থাকে সেগুলো প্রিবায়োটিক হিসেবে ব্যাকটেরিয়া গুলোর
খাবার হিসেবে কাজ করে। হে দ্রবণীয় ফাইবারগুলো ইনক্রিমেন্টারি বাওয়াল ডিজিজ
এবং হেমোর অ্যাডের লক্ষণ থেকে মুক্তি দেয়।
কাঁঠালের বিচি বেশি করে খেলে কোষ্ঠকাঠিন্য থেকে রোগ নিরাময় হওয়া
সম্ভব। এছাড়াও কাঁঠালের বিচিতে বিদ্যমান থাকা ফাইবার রেজিস্ট্যান্ট
অতিরিক্ত পরিমাণ ক্ষুধা নিবারণ করতে সহায়তা করে। এছাড়াও কাঁঠালের বেশি
অনেক উপকারিতা হয়েছে যেমন রক্তে শর্করা মাত্রা নিয়ন্ত্রিত রাখে হজম ক্রিয়া ঠিক
রাখে ইনসুলিন সেনসিটিভির উন্নতি ঘটায় ইত্যাদি।
উচ্চ রক্তচাপ কমায় ও বেশি গঠনের সহায়তা করে
কাঁঠালের বিচিতে উচ্চমাত্রা প্রোটিন বিদ্যমান থাকে যা আমাদের শরীরের অপুষ্টি জনিত সমস্যা দূর করে এবং আমাদের বেশি গঠনে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। অপুষ্টির জনিত সমস্যার বিকল্প হিসেবে কাঁঠালের বেশি ব্যবহার করা যেতে পারে। কাঁঠালের বিচিতে কোলেস্টেরল নেই বললেই চলে। এটি কোলেস্টরেলের মাত্রা নিয়ন্ত্রিত রাখে। কাঁঠালের বিচি আমাদের রক্তের খারাপ কোলেস্টেরল গুলো কমায় এবং ভালো কোলেস্টেরলের মাত্রাগুলো আমি বাড়িয়ে দেয়।
যার ফলে আমাদের রেজাল্ট এবং উচ্চ রক্তচাপ জনিত সমস্যাগুলো দূর হয়। এজন্য
বলা যায় যে কাঁঠালের বিচি আমাদের উচ্চ রক্তচাপ জনিত সমস্যা এবং অপুষ্টি
জনতা সমস্যা দূর করনে এবং বেশি গঠনে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন
করে। কাঁঠালের বিচি আমাদের রেজ যন্ত্রের জন্য বিশেষ উপকারী একটি
খাবার। কাঁঠালের বিচি খেলে আমাদের হৃদয়ের যন্ত্র সঠিকভাবে স্পন্দন হয়। এতে
করে নানান ধরনের রোগ থেকে মুক্তি মেলে।
আরো পড়ুনঃ কমলার খোসার উপকারিতা ও অপকারিতা
ভিটামিন বি এর গুরুত্বপূর্ণ উৎস কাঁঠালের বিচি
কাঁঠালের বিচিতে প্রচুর পরিমাণে থায়াভিন ও রিবোফ্লাভিন বিদ্যমান থাকে। থায়াভিন ও রিবোফ্লাভিন উভয়ই ভিটামিন বি এর অন্তর্গত। এটি আমাদের শরীরে অনেক শক্তি সঞ্চয় করে থাকে এর পাশাপাশি আমাদের যে নার্ভ সিস্টেমগুলো রয়েছে সেগুলো সচল রাখতে সহায়তা করে এবং হৃদযন্ত্র সরকার রেখে মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা বাড়ায় ক্ষমতা বাড়ায়। এছাড়াও বিভিন্ন অন্ত্রের ভিতর দিয়ে রক্ত চলাচল এবং অন্ত্র গুলো সুস্থ স্বাভাবিক রাখতে অধিক মাত্রায় সহায়তা করে।
মাংসপেশী গঠন এবং রক্ষণাবেক্ষণে একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে কাঠের বিচি। এছাড়াও কাঁঠালের বিচিতে অধিক পরিমাণে ম্যাগনেসিয়াম বিদ্যমান থাকে, যা আমাদের রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করে থাকে এছাড়াও ভিটামিন বি এই ক্যালসিয়াম আমাদের হাড় মজবুত করে থাকে। আমাদের যাদের শরীরের হাড়ের ব্যথা হাড় ক্ষয় এগুলো সমস্যা রয়েছে তাদের এই সমস্যা দূর করার কারণে কাঁঠালের বিচি একটি গুরুত্বপূর্ণ উৎস। কাঁঠালের বিচির উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে জানলে দেখা যায় যে এর অনেক উপকারিতা থাকলেও কোন অপকারিতা নেই।
অ্যালকোহলের বিষাক্তকরণে কাঁঠালের বিচি
বিভিন্ন দেশের কাঁঠালের বীজ অ্যালকোহলের বিষক্রিয়া দূর করনে ব্যবহার করা হয়ে থাকে। কাঁঠালের বিচির উপকারিতা ও অপকারিতা এই ব্লগ থেকে আরো জানা যায় যে কাঁঠালের বিচিতে অ্যান্টিটোড থাকে যা দূরীকরণের জন্য প্রস্তুত করা হয়ে থাকে। কাঁঠালের বিচিতে জ্যাকলিন নামক এক গুরুত্বপূর্ণ ল্যাকটিন থাকে যা এইচআইভি রোগে আক্রান্তদের রোগের প্রতিরোধক হিসেবে ব্যবহার করা হয়ে থাকে এটি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সহযোগিতা করে এটির ক্যান্সার রোগের প্রতিরোধক হিসেবে ব্যবহার করা থাকে।
কাঁঠালের বিচির ক্যান্সার রোগ প্রতিরোধের ক্ষমতাও রয়েছে। এছাড়াও কাঁঠালের বেটিতে রয়েছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এই অ্যান্টি অক্সিডেন্ট আমাদের শরীরের ব্যাকটেরিয়া দূরীকরণে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এছাড়াও রয়েছে ইত্যাদি যা একটি গুরুত্বপূর্ণ উৎস। এন্টি অক্সিডেন্ট গুলো শরীরের ইনফরমেশনের বিরুদ্ধে লড়াই করার ক্ষমতা রাখে এবং নানান ধরনের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে এবং রোগ প্রতিরোধ করে।
কাঁঠালের বিচি সংরক্ষণের উপায়
আপনারা চাইলেই কাঁঠালের বিচি অনেকদিন যাবত সংরক্ষণ করে রাখতে পারবেন। কাঁঠালের মৌসুম শেষ হলেই এই কাঁঠালের বিচি অনেক দিন সংরক্ষণ করে খাওয়া যেতে পারে। আগের দিনে গ্রামের মানুষেরা বালুর নিচে চাপা দিয়ে রেখে দিত অনেক দিনের জন্য। এইভাবে ভালোর নিচে রাখার ফলে দীর্ঘদিন ভালো থাকে। এভাবে রাখলেও কাঁঠালের বিচির উপকারিতা ও অপকারিতা দিকটিক সমানই থাকবে। এখনো চাইলে আপনারা এই পদ্ধতিতে সংরক্ষণ করে দীর্ঘদিন যাবত এই কাঁঠালের বিচি খেতে পারেন।এর জন্য সর্বপ্রথম আপনাকে কে কাঁঠালের বেঁচে ভালোভাবে ধুয়ে পানিতে ভিজিয়ে রাখতে হবে কিছু সময় যাবত।
তারপর এক থেকে দেড় দিন অপেক্ষা করুন এরপর একটি বোতলে বা জারে শুকনা ভালো বা মাটি দিয়ে স্তর করে সাজিয়ে চাপা দিয়ে রাখতে হবে। এছাড়াও চাইলে আপনারা কাঁঠালের বিচি ধুয়ে ভালোভাবে সিদ্ধ করে এর ফ্রিজে ডিপে রাখতে পারেন অনেকদিন যাবত কিভাবে রাখলে অনেকদিন যাবত এভাবে রেখে খেতে পারবেন। এছাড়াও চুলাতে ভেজে রোস্ট করে অর্থাৎ তাওয়াতে বা কড়াইয়ে ভেজে রাখতে পারেন। এটি যে কোন ভাবে খাওয়া যায় আপনি তরকারিতে দিয়ে রান্না করে খেতে পারবেন অনেক বৃদ্ধি পাবে।
আরো পড়ুনঃ ডায়াবেটিস রোগীর কাঁচা সজনে পাতার উপকারিতা
শেষ কথাঃ কাঁঠাল বিচির উপকারিতা ও অপকারিতা
কাঁঠালের বিচির উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে আমরা অনেক কিছুই উপরে জানলাম।কাঁঠালের বিচির অনেক ধরনের উপকারিতা রয়েছে উপরে তা আপনারা জেনেছেন। যেহেতু কাঁঠালের বিচির অনেক ধরনের উপকারিতা রয়েছে সেজন্য আপনারা কাঁঠালের বিচি অবশ্যই খাবেন। এতে করে আপনার শরীরের দুর্বলতা, হাড়ের ক্ষয়, ব্যাকটেরিয়া দূর করা, পেট ভরা থাকা, কোলেস্টরে মাত্র নিয়ন্ত্রিত রাখা, উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখা এরকম নানান ধরনের উপকারিতা পাবেন।
এজন্য আপনাদেরকে বলব আপনারা কাঁঠালের সিজনে অবশ্যই কাঠালের বীজ সংরক্ষণ করে রাখবেন এবং পরবর্তীতে যাতে আপনারা এই কাঁঠালের বিচি খেতে পারেন। কাঁঠালের বিচি সংরক্ষণের যে পদ্ধতিগুলি আমরা বলেছি সে পদ্ধতি গুলো অনুসরণ করে আপনারা কাঁঠালের সিজনে কাঁঠালের বিচি সংরক্ষণ করে রাখবেন পরবর্তীতে খাওয়ার জন্য। পোস্টটি পড়ার জন্য আপনাদেরকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
জ্ঞান পিপাসুর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url