শারীরিক ফিটনেস বজায় রাখার ১০ টি উপায়
শারীরিক ফিটনেস বজায় রাখতে প্রতিদিন আমি যা যা করব, শারীরিক ফিটনেস বজায় রাখার জন্য আমাদের প্রথম শর্ত হলো ব্যায়াম ও স্বাস্থ্যকর খাবারের অভ্যাস গড়ে তোলা। আমাদের শরীর সুস্থ রাখতে হলে অবশ্যই স্বাস্থ্যকর খাবার গ্রহণ করতে হবে।
স্বাস্থ্যকর খাবার গ্রহণের পাশাপাশি আমাদেরকে নিয়মিত ভাবে ব্যায়াম করতে হবে। ফিটনেস কি? ফিটনেস হল শারীরিকভাবে কাজকর্ম করা যে ক্ষমতা। দৈনন্দিন জীবনে আমাদের একেক জন লোকের এক এক ধরনের কাজ হয়ে থাকে যার ফলে আমাদের একেক জনের ফিটনেস একেক রকম।
পোস্ট সূচীপত্রঃ শারীরিক ফিটনেস বজায় রাখতে প্রতিদিন আমি যা যা করব
- শারীরিক ফিটনেস বজায় রাখতে প্রতিদিন আমি যা যা করব
- শারীরিক ফিটনেস বজায় রাখতে খাবার গ্রহণের নিয়ম
- শারীরিক ফিটনেস বজায় রাখতে ঘুমের নিয়ম
- শারীরিক ফিটনেস বজায় রাখতে ব্যায়ামের নিয়ম
- শারীরিক ফিটনেস বজায় রাখতে পানি পানের নিয়ম
- শারীরিক ফিটনেস বজায় রাখার জন্য বিশ্রাম
- শারীরিক ফিটনেস বজায় রাখতে বাজে অভ্যাস ত্যাগ
- শারীরিক ফিটনেস বজায় রাখতে স্ট্রেস নিয়ন্ত্রণ
- শারীরিক ফিটনেস বজায় রাখতে সঠিক ভঙ্গি বাজায়
- শেষ কথাঃ শারীরিক ফিটনেস বজায় রাখতে প্রতিদিন আমি যা যা করব
শারীরিক ফিটনেস বজায় রাখতে প্রতিদিন আমি যা যা করব
শারীরিক ফিটনেস বজায় রাখতে প্রতিদিন আমি যা যা করব, এ বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা করব এই ব্লগে। আমাদের শরীরকে ফিট রাখতে হলে প্রতিদিন কিছু কার্যক্রম তবে তাহলে আমাদের শরীর ফিট থাকা সম্ভব। শুধু শারীরিক যত্ন নিলেই হবে না এর পাশাপাশি আমাদেরকে মানসিক যত্ন নিতে হবে। আমাদের দৈনন্দিন জীবনে একটু সচেতন হলেই শরীরের মেদ ঝরিয়ে এত সুন্দর একটি দেহ গঠন করা সম্ভব।
শরীর ভালো রাখতে হলে আমাদের দৈহিক খাবারের তালিকায় স্বাস্থ্যকর খাবার রাখতে হবে। অস্বাস্থ্যকর কোন খাবার খাওয়া যাবেনা। এর পাশাপাশি আপনাকে কিছু শারীরিক ব্যায়াম করতে হবে তাহলে সম্ভব একটি সুস্থ সুন্দর দেহ গঠন করা। শারীরিক ব্যায়াম করার ফলে আপনার শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পাবে। বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে বিভিন্ন ধরনের রোগ দেখা দেয় যেমন ডায়াবেটিস উঁচু রক্তচাপ কোলেস্টেরল বেড়ে যাওয়া এ ধরনের অনেক রোগ দেখা দেয়। তাই শরীরের তাই শরীরের ফিটনেস ধরে রাখা অত্যন্ত জরুরী।
শারীরিক ফিটনেস বজায় রাখতে খাবার গ্রহণের নিয়ম
আমাদের দৈনন্দিন জীবনে জানতে বা অজান্তেই অনেক ধরনের অস্বাস্থ্যকর খাবার খেয়ে থাকি। আমাদের এ খাওয়ার বিষয় সচেতন হতে হবে। এছাড়াও সকালে দেরি করে ঘুম থেকে ওঠার কারণে আমাদের শরীর নষ্ট হয়ে যায়। দেরি করে ঘুম থেকে উঠার কারণে আমাদের সকালের নাস্তা ঠিকমত করা হয় না, যার ফলে আমাদের শরীর সুঠাম থাকে না শরীর দুর্বল হয়ে যায়। তাই আমাদের এই খাবারের দিকে নজর দেয়া উচিত।
অথচ আমরা জানিনা যে সকালের খাবার আমাদের শরীরের জন্য কতটা কার্যকরী। সারাদিনের সকল খাবারের চেয়ে সকালে খাবার আমাদের ভারী হওয়া উচিত। খাবার গ্রহণের পর তা পাচনতন্ত্রে যেতে চার ঘন্টার মত সময় লাগে। তাই সকালে খাবার আমাদের সকাল আটটার মধ্যে শেষ করা উচিত তাহলে দুপুরে খাবার সময় হতে হতে এ খাবারটা হজম হয়ে যাবে। যার ফলে আমাদের শরীর সুঠাম ভাবে সুস্থ থাকবে।
তারপর যখন দুপুরের খাবার আমাদের একটা থেকে দুইটার মধ্যে খাওয়া উচিত। কারণ দুইটার মধ্যে খেলে রাতের খাবার খাওয়ার আগেই দুপুরের খাবারটা হজম হয়ে পাচনতন্ত্রে চলে যাবে। এভাবে নিয়ম করে খাবার খেলে শরীর সুস্থ থাকবে সুঠাম হবে। তুমি ছাড়াও আমাদেরকে বেছে নিতে হবে কোন খাবারগুলো স্বাস্থ্যকর এবং কোন খাবার গুলো অস্বাস্থ্যকর। বাহিরের খাবার অর্থাৎ ভাজা পোড়া খাওয়া যাবেনা।
তাই আপনাদের উচিত অবশ্যই এভাবে নিয়ম করে খাবার খাওয়া এবং রাতের খাবারটা অবশ্যই আপনারা ঘুমাতে যাওয়ার দুইঘন্টা আগে খাবেন। তাহলে এসিডিটির মত সমস্যা থেকে বেঁচে যাবেন এবং হজম শক্তি বৃদ্ধি পাবে। যদি আপনারা এভাবে কিছুদিন আয়ত্ত করে চলতে পারেন তাহলে দেখবেন আপনাদের শরীরের গঠন পরিবর্তন হতে শুরু করেছে। তাই আপনারা অবশ্যই এভাবে নিয়ম মেনে খাবার খাবেন।
শারীরিক ফিটনেস বজায় রাখতে ঘুমের নিয়ম
আমাদের এই ব্যস্ততম যান্ত্রিক জীবনে আমরা অনেক রাতে ঘুমাই। যার ফলে আমাদের পূর্ণ ঘুম শেষ করে উঠতে উঠতে দেরি হয়ে যায়। এটি আমাদের শরীরের জন্য অত্যন্ত ক্ষতিকর। প্রতিনিয়ত এইভাবে ঘুমের ফলে আমাদের স্বাস্থ্যের অনেক বড় ক্ষতি সাধন হয়ে থাকে, যা আমরা কখনোই লক্ষ্য করি না। আমাদের এই ঘুমের দিকে অবশ্যই নজর দেয়া উচিত। শারীরিক ফিটনেস বজায় রাখতে প্রতিদিন আমরা যা যা করব এ বিষয়ে গবেষণা করে দেখা যায় যে রাত্রে যত তাড়াতাড়ি ঘুমাবো আমাদের শরীরের জন্য তত বেশি উপকারী হবে।
সকালে দেরি করে ঘুম থেকে উঠলে আমাদের স্বাস্থ্যের অনেক ক্ষতি হয়। অবশ্যই আমাদের রাতে তাড়াতাড়ি ঘুমাতে যেতে হবে। ঠিকমতো ঘুম না হলে মাথাব্যথা, চোখের সমস্যা আরও অনেক ধরনের জটিল রোগ হতে পারে। আমাদের প্রতিদিন ছয় থেকে সাত ঘন্টা ঘুমানো অত্যন্ত জরুরী। ঘুমানোর জন্য আমার যে একটি আরামদায়ক পরিবেশ প্রয়োজন। ঘুমাতে গেলে অবশ্যই রুমের লাইটটি বন্ধ করে নেবেন তাহলে আপনাদের শরীর ভালো থাকবে।
শারীরিক ফিটনেস বজায় রাখতে ব্যায়ামের নিয়ম
শারীরিক ফিটনেস বজায় রাখতে প্রতিদিন আমরা যা যা করব এ বিষয়ে রিসার্চ করে দেখা যায় যে, আমাদের শারীরিক ফিটনেস বজায় রাখতে নিয়মিতভাবে শরীর চর্চা করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। শরীরকে সুস্থ রাখার জন্য সবল সুঠাম এবং রোগ প্রতিরোধ করে তোলার জন্য অবশ্যই আপনাকে নিয়মিত ব্যায়াম করতে হবে। আপনি অনেকভাবে ব্যায়াম করতে পারেন যেমন হাঁটতে পারেন, দৌড়াতে পারেন, সাঁতার কাটতে পারেন, সাইকেলিং করতে পারেন, বুক ডাউন বা পুশ আপস সহ আরো অনেক কার্যক্রম।
সকল ব্যায়ামের মধ্যে অন্য কিছু করতে না পারলেও আপনি প্রতিদিন অবশ্যই নিয়মিতভাবে হাঁটবেন। প্রতিদিন এক ঘন্টা হাঁটলেই আপনার শরীর সুস্থ থাকবে। এছাড়াও আপনার ওজন কমবে ক্লান্তি কমবে ও একঘেয়েমি কমে আসবে মানসিকভাবে শান্তি পাবেন। এছাড়াও প্রতিদিন নিয়মিতভাবে হাঁটলে আপনার ডায়াবেটিস ও উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রিত থাকবে। এছাড়াও আপনার শরীরের আরো অনেক ধরনের রোগ প্রতিরোধে প্রতিরোধক হিসেবে কাজ করবে।
এছাড়াও আপনি যদি সাঁতার কাটতে পারেন তাহলে আপনার জন্য সবচেয়ে ভালো কারণ সাঁতার কাটতে লাগলে আপনার হাত-পা উভয়ই নড়াচড়া করতে হয় যার ফলে আপনার পুরো শরীরের রক্ত সঞ্চালন ঠিক থাকে। আপনার সকল বেশি নাড়াচা করার ফলে সকল জায়গায় রক্ত সঞ্চালন ঠিক থাকে। এতে করে আপনার ব্যায়ামাগারে গিয়ে আর ব্যায়াম করতে হবে না। তাই অবশ্যই নিয়মিত হবে আপনি একটু হলেও ব্যায়াম করার চেষ্টা করুন।
শারীরিক ফিটনেস বজায় রাখতে পানি পানির নিয়ম
আমরা ছোটবেলায় পড়ে এসেছি পানির অপর নাম জীবন। সারাদিন আপনি যতই সুষম খাবার খেয়ে থাকেন না কেন, যদি আপনি ঠিকমতো পানি পান না করেন তাহলে আপনার সুষম খাবারের কোনই পুষ্টিগুণ আপনার শরীরে থাকবে না। শরীর সুস্থ রাখতে পানি পান করা অপরিহার্য একটি বিষয়। প্রতিদিন কমপক্ষে একজন সুস্থ মানুষের আড়াই থেকে তিন লিটার পানি পান করা উচিত। তাহলে আপনি গ্যাস্টিক, ডিহাইড্রেশন থেকে মুক্ত থাকবেন।
প্রতিদিন সকালে ঘুম থেকে উঠেই এক গ্লাস পানি পান করলে অ্যাসিডিটির সমস্যা থেকে মুক্ত থাকবেন। যদি আপনার অ্যাসিডিটি সমস্যা থেকে থাকে তাহলে আপনি নিয়মিতভাবে খেলে আপনার অ্যাসিডিটির সমস্যা থেকে মুক্তি পাবেন। খাওয়া শুরু করার আগে পানি খাবেন খাওয়ার মাঝখানে কোন পানি খাবেন না একবারে খাওয়া শেষ হয়ে গেলে তার ৩০ মিনিট পর পানি পান করবেন তাহলে আপনি সুস্থ থাকবেন অ্যাসিডিটির সমস্যা হবে না।
শারীরিক ফিটনেস বজায় রাখার জন্য বিশ্রাম
আমাদের এই দৈনন্দিন ব্যস্ততম কর্ম জীবনে পর্যাপ্ত ঘুম অত্যন্ত জরুরী। কাজের মাঝে মাঝেও বিশ্রাম নেওয়া জরুরী। অনেকক্ষণ একটানা কাজ করতে করতে আমাদের অনেক সমস্যা হয়। যদি কাজে ফাঁকে ফাঁকে ১০-১৫ মিনিট করে বিশ্রাম নেয়া যায় তাহলে মানসিক চাপ থেকে দূরে থাকা যাবে, যার ফলে আমাদের শরীরের ফিটনেস ঠিক থাকবে। যারা একটানা এক জায়গায় বসে কাজ করেন তারা কাজের ফাঁকে ফাঁকে ১০-১৫ মিনিট করে হাঁটতে পারেন, তাহলে একঘেয়েমীয়া দূর হবে এবং ফিটনেস বজায় থাকবে।
এছাড়াও এভাবে বিশ্রাম নিলে কোমর, কাঁধ, ঘাড় ও মাথার যন্ত্রণা থেকে মুক্ত থাকা যাবে। শুধু কাজ নিয়ে পড়ে থাকলেই হবে না নিজের দিকে একটু খেয়াল রাখতে হবে। কাজের ফাঁকে সময় বের করে পরিবার বন্ধুদের নিয়ে আড্ডা দিতে পারেন তাহলে আপনার দেহ মন উৎফুল্ল থাকবে। কাজের স্প্রেহা জাগবে মন ফেলে থাকবে যার ফলে শারীরিক ফিটনেস বজায় থাকবে। তাই অবশ্যই কিছু সময় বের করে বিশ্রাম নেবেন তাহলে আপনার শরীর ও মন ঠিক থাকবে।
শারীরিক ফিটনেস বজায় রাখতে বাজে অভ্যাস ত্যাগ
শারীরিক ফিটনেস বজায় রাখতে প্রতিদিন আমি যা যা করব এ বিষয়ে নিয়ে উপরে অনেক আলোচনা করলাম। উপরে বর্ণিত বিষয়গুলো ছাড়াও আমাদের বদ অভ্যাসের কারণে আমাদের শরীরের ফিটনেস নষ্ট হয়ে যায়। যারা মাদকাসক্ত বা ধুমপান করেন বিভিন্ন ধরনের নেশাদার দ্রব্য অর্থাৎ অ্যালকোহল গ্রহণ করে তাদের শরীরের ফিটনেস নষ্ট হয়ে যায়। এসব ধূমপান ও মদ্য পান থেকে বিরত থাকুন। নিশাদার দ্রব্য গ্রহণের ফলে আমাদের শরীরে অনেক ধরনের সমস্যা দেখা দেয় এবং ফিটনেস নষ্ট হয়ে যায়।
মস্তিষ্ক ও শ্বাসতন্ত্রের সমস্যা হয় নেশাদার দ্রব্য গ্রহণের ফলে। নেশাদার দ্রব্য গ্রহণের ফলে আমাদের খাদ্যাভ্যাস নষ্ট হয়ে যায় স্মৃতিশক্তি কমে যায় এবং শরীরের সূক্ষ্ম অনুভূতি হ্রাস পায়। এছাড়াও হৃদরোগে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা থাকে। ফুসফুস ও লিভারের মারাত্মক ক্ষতি করে থাকে নেশাদার দ্রব্য গুলি। তাই অবশ্যই আপনাদের এই নেশাদার দ্রব্য গ্রহণের অভ্যাস ত্যাগ করতে হবে তাহলে আপনাদের শরীরের ফিটনেস বজায় থাকবে।
শারীরিক ফিটনেস বজায় রাখতে স্ট্রেস নিয়ন্ত্রণ
শারীরিক ফিটনেস বজায় রাখার জন্য অবশ্যই আমাদের স্ট্রেস নিয়ন্ত্রণ করতে হবে। আমাদের দৈনন্দিন এই কাজে ব্যস্ততার জন্য আমাদের শরীরে একঘেয়েমি চলে আসে। যদি আমরা এই এক গ্রামের মধ্যে থাকি তাহলে আমাদের শরীর ফিটনেস নষ্ট হয়ে যাবে। এছাড়াও আমাদের মন মস্তিষ্কে স্বস্তি না থাকলে দৈনিক কাজের অনীহা চলে আসে। যার ফলে কাজে মন বসে না এবং শারীরিক ও মানসিক সমস্যা সৃষ্টি হয়ে থাকে।
যদি আমরা এই স্ট্রেস অর্থাৎ একঘেয়েমি দূর করতে না পারি তাহলে আমাদের শরীর ও মন দুটির সমস্যা হবে। এজন্য আপনারা দু এক মাস পর পর ভ্রমণেও বের হতে পারেন। তাহলে আপনাদের কাজে মনোযোগ আসবে এবং শারীরিক ফিটনেস বজায় থাকবে। কাজে মনোনিবেশ সৃষ্টি করার জন্য কাজের স্পৃহা সৃষ্টি করার জন্য এবং এখানে দূর করার জন্য ভ্রমণে বের হওয়া জরুরি। তা অবশ্য উপরের বর্ণিত বিষয়গুলো আপনি কাজে লাগাবেন।
শারীরিক ফিটনেস বজায় রাখতে ভঙ্গি বজায় রাখার নিয়ম
শারীরিক ফিটনেস বজায় রাখতে প্রতিদিন আমি যা যা করবো বিষয়ে অনেক কিছু জানলাম উপরে, এখন মূল বিষয়ে আসি মূল বিষয় হলো শারীরিক ফিটনেস বজায় রাখার জন্য আপনার শারীরিক ভঙ্গি ঠিক রাখা অত্যন্ত জরুরী। শারীরিক ভঙ্গি ঠিক রাখা বলতে বোঝানো হয়েছে দাঁড়ানো সময় সোজা হয়ে দাঁড়ানো পিঠ সোজা রাখা কার পেছনে রাখা হাঁটুর সাথে ভারসাম্য বজায় রাখা। বাসার সময় বসার ভঙ্গি ঠিক রাখা, এটা বলতে বোঝানো হচ্ছে বসার সময় বিট সোজা রাখা কোমর সাপোর্ট হিসেবে কাজ করা পায়ের অবস্থান ঠিক রাখা।
তারপর সোজা হয়ে দাঁড়ানোর সময় বাহুর ব্যবহার, আমি যখন সোজা হয়ে দাঁড়াবেন তখন আপনার বাবু সোজা রাখতে হবে পাশে পাশে সামনে হাত রাখার জন্য যথাযথ চেষ্টা করতে হবে। দাঁড়ানোর সময় আপনার দাঁড়ানোর ভঙ্গি ঠিক রাখতে হবে হালকা হওয়া পরিবর্তন করতে হবে গা শিথিল করতে হবে। ঘুমানোর সময় ঘুমের ভঙ্গি ঠিক রাখতে হবে পিঠে শোয়ার চেষ্টা করতে হবে এবং যখন আমরা এক পাশে শোবো তখন পা সোজা রাখতে হবে।
তারপর ব্যায়াম করার সময় আমাদের শরীরের মূল শক্তিটা মাংসপেশির উপর রাখতে হবে। শ্বাস-প্রশ্বাস ঠিক মত নিতে হবে। যদি আপনার উপরে বর্ণিত বিষয়গুলো মত আপনার শরীরে ভঙ্গি ঠিক রাখতে পারেন তাহলে আপনার শারীরিক ফিটনেস ঠিক থাকবে। অবশ্যই আপনি উপরে বর্ণিত নিয়ম গুলো মাথায় রেখে ভঙ্গি ঠিক রাখবেন।
শেষ কথাঃ শারীরিক ফিটনেস বজায় রাখতে প্রতিদিন আমি যা যা করব
শারীরিক ফিটনেস বজায় রাখতে প্রতিদিন আমি যা যা করব, ব্লক থেকে আমরা অনেক কিছুই জানলাম। মূল কথা হল আপনার শরীরকে সুস্থ রাখতে হলে আপনাকে নিয়মিত ব্যায়াম করতে হবে ঘুমানোর নিয়ম গুলো মেনে ঘুমাতে হবে খাওয়ার নিয়ম গুলো মেনে খাবার খেতে হবে এবং পানি পান করার সময় পানি পান করার নিয়ম গুলো মাথায় রাখতে হবে। তাহলে আপনি একটি সুন্দর সুস্থ দেহ গঠন করতে পারবেন।
এবং বাজে অভ্যাসগুলো ত্যাগ করতে হবে বাজে অভ্যাসের কারণে আমাদের শারীরিক ফিটনেস নষ্ট হয়ে যায়। এবং আমাদের চলার ভঙ্গি ঠিক করতে হবে, তবে আমরা একটি সুস্থ সুন্দর দেহ গঠন করতে পারব। অবশ্যই শারীরিক ফিটনেস বজায় রাখার জন্য আপনি উপরে বর্ণিত বিষয়গুলো পালন করবেন তাহলে দেখবেন আপনার শরীর সুঠাম হবে। পুরো ব্লগটি করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
জ্ঞান পিপাসুর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url