সিদ্ধ ছোলার উপকারিতা ও অপকারিতা

সিদ্ধ ছোলার উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে আজকে আপনাদেরকে জানাবো। রোজা রমজানের দিন আসলেই প্রতিটি ঘরে ঘরে ছোলা ভুনা অর্থাৎ সিদ্ধ ছোলা খাওয়া হয়ে থাকে। এটি একটি জনপ্রিয় ও পছন্দের খাবার। সিদ্ধ ছোলা আমাদের শরীরের জন্য খুবই উপকারী।

সিদ্ধ-ছোলা-খাওয়ার-উপকারিতা-ও-অপকারিতা

শুধু রোজা রমজানের দিনেই নয়, এটি আমাদের সারা বছরই খাওয়া যেতে পারে। আমরা অনেকে ছোলা খেয়ে থাকি কিন্তু এর পুষ্টি গুনাগুন সম্পর্কে জানিনা। চলুন জেনে নেয়া যাক এ বিষয়ে বিস্তারিত। 

পোস্ট সূচিপত্রঃ সিদ্ধ ছোলার উপকারিতা ও অপকারিতা 

সিদ্ধ ছোলার উপকারিতা ও অপকারিতা

সিদ্ধ ছোলার উপকারিতা ও অপকারিতা, সম্পর্কে আজকে আপনাদেরকে জানাবো। ছোলা হচ্ছে একটি উচ্চ মাত্রার প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবার। এই ছোলা, কাঁচা সেদ্ধ বা ভেজে খাওয়া যায়। কাঁচা ছোলা ভিজিয়ে রেখে পরে এটি খোসা ছাড়িয়ে নিয়ে কাঁচা আদার সঙ্গে মিশিয়ে খেলে শরীরে আমিষ ও অ্যান্টিবায়োটিক দুটি একসঙ্গে পাওয়া যায়। আমিষ হল এমন এক জিনিস যা মানুষকে শক্তিশালী ও স্বাস্থ্যবান রাখতে সহায়তা করে। এছাড়াও অ্যান্টিবায়োটিক যেকোনো ধরনের রোগ এর বিরুদ্ধে লড়াই করে। তাই শুধু রোজা রমজানের দিনেই নয় এটি আমাদের ১২ মাস খাওয়া উচিত।

ছোলা আপনার নিত্যদিনের সঙ্গী হওয়া উচিত। তাহলে আপনি আপনার স্বাস্থ্য সুস্থ রাখতে পারবেন। এছাড়াও ছোলার আরো অনেক উপকারিতা রয়েছে। ছোলা রান্নাতে তেল বাজে কোন ধরনের মসলা কম ব্যবহার করায় ভালো। যত কম ব্যবহার করবেন ততই ভালো। ছোলা আমাদের শরীরের কৃমিনাশ করতে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। আমাদের শরীর ক্রিম এগুলো নাশ করে থাকে। ভিনেগার মধ্যে ছোলা ভিজিয়ে রেখে পরদিন সকালে খেলে আমাদের শরীরের কৃমি গুলো মারা যায়।

ছোলা কেবল স্নেক বা ডিস হিসেবে নয় বরং বিভিন্ন পুষ্টিগুণসমৃদ্ধ স্বাস্থ্যকর একটি খাবার হিসেবে জনপ্রিয়। সিদ্ধ ছোলা খেলে আমাদের শরীরের যতগুলো পুষ্টি চাহিদা প্রয়োজন সেগুলো পূরণ হয়। এছাড়াও বিভিন্ন ধরনের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাকে বাড়িয়ে তোলে। তবে এর পাশাপাশি কিছু অপকারিতাও রয়েছে যা আমাদের অবশ্যই জানা উচিত। নিচে আমরা আরো বিস্তারিত আলোচনা করব সিদ্ধ ছোলা খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা নিয়ে। তো চলুন জেনে নেয়া যাক বিস্তারিত

হজম ক্ষমতা বৃদ্ধিতে সিদ্ধ ছোলার গুণাগুণ

ছোলা একটি উচ্চ মাত্রার প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবার। এটা কে সেকেন্ড ক্লাস প্রোটিন ও বলা হয়ে থাকে। ছোলাতে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট বিদ্যমান থাকে। যা আমাদের শরীরের হজম ক্ষমতাকে বৃদ্ধি করে। আমাদের যদি কারো কোষ্ঠকাঠিন্যের মতো বড় ধরনের সমস্যা হয়ে থাকে তাহলে নিয়মিত এই সিদ্ধ ছোলা ছেলে আমাদের হজম প্রক্রিয়ার উন্নতি ঘটবে। এছাড়াও এই ছোলাতে থাকা ফাইভার এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট আমাদের শরীরে থাকা ক্ষতিকর বিষাক্ত টক্সিক নামক উপাদান বের করতে সাহায্য করে।

তাই আপনাদের যাদের হজমের সমস্যা রয়েছে, ঠিকমতো হজম হতে চায় না তাদের ক্ষেত্রে এই ছোলা হতে পারে একটি উত্তম খাবার। আপনারা আপনাদের প্রতিদিনের ডায়েটে এই ছোলা যুক্ত করতে পারেন। তাহলে হজম ক্ষমতা বৃদ্ধির পাশাপাশি নানান ধরনের রোগ থেকেও মুক্তি লাভ করবেন। কোষ্ঠকাঠিন্যের মত সমস্যা যাদের রয়েছে তারা নিয়মিত এই সিদ্ধ ছোলা খেলে এই কষ্ট কাটানোর মতো সমস্যা থেকেও মুক্তি লাভ করবেন।

ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য সিদ্ধ ছোলার গুনাগুন

গবেষণা থেকে জানা যায় ১০০ গ্রাম ছোলাতে রয়েছে ১৭ গ্রাম আমিষ ৬৪ গ্রাম শর্করা পাঁচ গ্রাম ফ্যাট। শোলাতে শর্করার ইনডেক্স কম থাকে, তাই ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য ছোলা খুবই ভালো একটি খাবার। ছোলাতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন ক্যালসিয়াম থাকে। প্রতি ১০০ গ্রাম চুলায় ক্যালসিয়াম আছে প্রায় ২০০ মিলিগ্রাম, লৌহ থাকে প্রায় ১০ মিলিগ্রাম, এবং ভিটামিন এ থাকে ১৯০ মাইক্রগ্রাম। এছাড়া আরো অনেক ধরনের ভিটামিন পাওয়া যায়।

ডায়াবেটিস-রোগীদের-জন্য-সিদ্ধ-ছোলার-গুনাগুন

ডায়াবেটিস রোগীদের শরীরে শক্তি বল ক্ষমতা ঠিক রেখে শরীরের কোন ধরনের ক্ষতি না করে এই সিদ্ধ ছোলা। তাই ডায়াবেটিস রোগীর ক্ষেত্রে নিয়মিত ছোলা খাওয়া একটি গুরুত্বপূর্ণ অভ্যাস। সোলায় গ্লাইসেমিক ইনডেক্স কম থাকায় মাত্রা ধীরে ধীরে বাড়ায়। ছোলার খোসা অর্থাৎ আঁশ রক্তে উপস্থিত গ্লুকোজের মাত্রাকে নিয়ন্ত্রণ করতে অত্যন্ত পরিমাণে সহযোগিতা করে। তাই ডায়াবেটিস রোগীরা নিয়মিত খোলা সিদ্ধ খাবারের তালিকায় নিয়মিতভাবে রাখতে পারেন।

হাই ক্লোরোস্টেরলে সিদ্ধ ছোলার উপকারিতা

যাদের হাই কোলেস্টেরল থাকে তাদের মাছ মাংস কম খেতে বলা হয় কারণ তারা যদি মাছ মাংস বেশি খায় তাহলে তাদের কোলেস্টেরলের মাত্রা বেড়ে যাবে। তাদের এই মাছ মাংস কম খাওয়ার কারণে তাদের শরীরের প্রোটিনের চাহিদা পূরণ হয় না। এই প্রোটিনের চাহিদা পূরণ না হওয়ার কারণে তাদের শরীরে বিভিন্ন ধরনের ঘাটতি দেখা দেয়। এই ঘাটতি থেকে অনেক রোগের সৃষ্টি হয়। এজন্য এই ঘাটতি পূরণ করার জন্য হাই ক্লোরোস্টেরল রোগীরা নিয়মিত ভাবে সিদ্ধ ছোলা খেতে পারেন।

তাহলে শরীরের পুষ্টির চাহিদার মান ঠিক রাখবে এবং মাত্রা স্বাভাবিক রাখবে। শরীরে শক্তি যোগান দেওয়ার ক্ষেত্রে সেদ্ধ ছোলা একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে। তাই আপনার দৈহিক খাবারের পুষ্টির চাহিদা ঠিক রাখার জন্য এবং কোলেস্ট্রলে মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করার জন্য আপনার দৈনিক খাবারের তালিকায় এই সিদ্ধ চলা অবশ্যই রাখবেন।

ওজন নিয়ন্ত্রণে ও ব্যথা দূরীকরণে সিদ্ধ ছোলার গুনাগুন

সিদ্ধ ছোলার উপকারিতা ও অপকারিতা, সম্পর্কে আমরা গবেষণা করলে দেখতে পাই যে ছোলাতে ক্যালরি কম থাকে। তাই এই সিদ্ধ ছোলা আমাদের শরীরে ওজন নিয়ন্ত্রণের সহায়তা করে। যদি আপনি আপনার শরীরের ওজন নিয়ন্ত্রণ করতে চান বা সঠিক মাত্রায় রাখতে চান তাহলে আপনি এই কম ক্যালরিযুক্ত খাবার অর্থাৎ সিদ্ধ খোলা ভুনা করে খেতে পারেন। তাহলে আপনার শরীরের শক্তি মাত্রা ঠিক রাখবে এবং ডায়াবেটিস রাখবে। 

এছাড়াও সিদ্ধ ছোলা খেলে ফাইবার কম থাকায় দীর্ঘক্ষণ যাবৎ পেট ভরা থাকে। ফলে দীর্ঘক্ষণ ক্ষুধা মুক্ত থাকা চাই। বলা যায় যে ছোলা একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি খাবার। আপনার শরীরের ওজনের মাত্রা ঠিক রাখতে এবং দীর্ঘক্ষণ ক্ষুধা মুক্ত থাকতে এই কম ক্যালরি যুক্ত এবং ফাইবার সমৃদ্ধ খাবার সিদ্ধ ছোলা খেতে পারেন।

ত্বক ও চুলের সৌন্দর্যে সিদ্ধ ছোলার গুনাগুন

একটি ভীষণ ভিটামিন সমৃদ্ধ খাবার। এটি ভিটামিন যুক্ত খাবার হওয়ায় ত্বক ও চুলের অনেক উপকার করে। এটিতে অনেক ধরনের ভিটামিন থাকে যেমন ভিটামিন এ। ভিটামিন আমাদের তখন উজ্জ্বল করতে এবং চুল সিল্কি ঘন করতে অত্যন্ত সাহায্যকারী ভূমিকা পালন করে। তাই আমাদের ত্বক ও চুল সুন্দর রাখতে নিয়মিতভাবে এ ভিটামিন সমৃদ্ধ সিদ্ধ চলা খাওয়া অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। যারা হাজার হাজার টাকা খরচ করে পার্লারে গিয়ে চুল সুন্দর করে নিয়ে আসেন।

তারা এটা না করে দৈনিক খাবারের তালিকায় যদি এই অত্যন্ত পুষ্টিগণ সমৃদ্ধ সিদ্ধ ছোলা রাখতে পারেন। তাহলে এমনিতেই আপনার ত্বক চুল সুন্দর হয়ে উঠবে। এজন্য দৈনিক আপনারা এই সিদ্ধ ছোলা খাবেন।

ক্যান্সার ও টিউমার প্রতিরোধে সিদ্ধ ছোলার গুনাগুন

সিদ্ধ ছোলা খাওয়ার উপকারিতা অপকারিতা সম্পর্কে গবেষণা থেকে জানা যায় যে, সিদ্ধ ছোলা ক্যান্সার ও টিউমার প্রতিরোধ করতে অত্যন্ত সাহায্য করে ভূমিকা পালন করে থাকে। অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট বিদ্যমান থাকে এবং বিভিন্ন রাসায়নিক উপাদান থাকে এজন্য ক্যান্সার প্রতিরোধ করতে সহযোগিতা করেন। ক্যান্সার ও টিউমার একটি বড় ধরনের রোগ যা আমাদের মরণব্যাধি রোগ বলা চলে। ক্যান্সার ও টিউমার যাতে না হয় সেজন্যে আপনার দৈনিক খাবারের তালিকায় এই সিদ্ধ ছোলা রাখা উচিত।

কোরিয়ান গবেষকরা গবেষণা করে প্রমাণ করেছেন যে বেশি পরিমাণ ফলিক এসিড যুক্ত খাবার গ্রহণের মধ্যে নারীরা কলন ক্যান্সার এবং রেস্টুরেন্ট ক্যান্সারের ঝুঁকি থেকে নিজেকে মুক্ত পারবেন। এছাড়াও রক্তের সকল ধরনের এলার্জির প্রভাব কমিয়ে দেয় এবং এজমার কমিয়ে দিতে সক্ষম। তাই নিয়মিত সিদ্ধ ছোলা খান এবং সুস্থ থাকুন। এছাড়াও প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি রয়েছে আমাদের ত্বক সুস্থ রাখতে সাহায্য করে। বেশি ঝাল মসলা তেল দিয়ে রান্না করা ছোলার চেয়ে কাঁচা ছোলাতে পুষ্টি গুনাগুন বেশি থাকে।

যৌন শক্তি বৃদ্ধিতে সিদ্ধ ছোলার গুনাগুন

সত্যি বৃদ্ধিতে এই সিদ্ধ ছোলার ভূমিকা অনেক গুরুত্বপূর্ণ।  আমাদের শ্বাসনালীতে জমে থাকা অনেক পুরনো কফ ও কাশি ভালো হওয়ার জন্য শুকনো ছোলা অত্যন্ত কার্যকরী একটি খাবার। ছোলা এবং বুটের শাক মানবদেহের জন্য অত্যন্ত উপকারী একটি খবর। প্রচুর পরিমাণে ফাইবার থাকে ছোলাতে এবং ছোলার শাকে। তাই আপনার যৌন শক্তি বৃদ্ধিতে এবং শারীরিক শক্তি বৃদ্ধিতে আপনার প্রত্যেকদিন খাবারের তালিকা এই সিদ্ধ ছোলা খেতে পারেন।

আপনি ছাড়া এছাড়া ছোলাতে বিদ্যমান থাকা ফাইবার আমাদের খাবার হজমে সহায়তা করে এবং কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে থাকে। তাই বলা যায় যে এই সিদ্ধ ছোলা আপনার শরীরের অনেক ধরনের উপকার করে থাকে সেজন্য আপনার প্রতিদিনের খাবারের তালিকায় অবশ্যই এই চলা রাখা উচিত। তাহলে আপনার অনেক রক্ত পাবেন। যৌন রোগ একটি অনেক বড় ধরনের রোগ, এর থেকে মধ্যে পেতে হলে অবশ্যই আপনাকে এই শুদ্ধ শালা যেতে হবে।

ছোলা খাওয়ার নিয়ম ও সতর্কতা

কোন খাবার থেকে কতটুকু পুষ্টি মান পাওয়া যাবে এটি পুরোপুরি নির্ভর করে আর রান্না করার উপর এবং পরিবেশন করার উপায়। ছোলা আমরা বেশি বেশি তেল মশলা দিয়ে রান্না করা চাইতে কমতে মসলা দিয়ে রান্না করা পুষ্টিমান ভালো পাওয়া যাবে। এছাড়াও যদি কাঁচা সেদ্ধ করে খাওয়া হয় এটি সবচেয়ে ভালো। ছোলা খাওয়ার আগে অবশ্যই আপনাকে এটি ভিজিয়ে রাখতে হবে। যদি ভিজিয়ে না দেখে সরাসরি এটি খান তাহলে আপনার স্বাস্থ্যের ক্ষতি হতে পারে। এজন্য অবশ্যই এটি ভিজিয়ে রাখবেন ভিজিয়ে রাখার নিয়ম হলো রাত্রে ভিজিয়ে রেখে পরদিন সকালে খাওয়া অর্থাৎ আপনাকে ৬ ঘন্টা ভিজিয়ে রেখে তারপর খেতে হবে।

সিদ্ধ-ছোলা-খাওয়ার-নিয়ম-ও-সর্তকতা

ভিজিয়ে রাখলে এটা থেকে সকল ধরনের কেমিক্যাল ও জীবাণু মুক্ত হবে। ছোলা ভুনা করে না খেয়ে এর পুষ্টিমান সঠিক রাখার জন্য সেদ্ধ করে টমেটো শসা দিয়ে বা টক দই দিয়ে মিশে সালাত করে খেতে পারেন। এবার আসি কতটুকু খাওয়া উচিত, কোন খাবার অতিরিক্ত গ্রহণ করার শরীরের জন্য খারাপ। একজন সুস্থ ব্যক্তি প্রতিদিন ২৮ থেকে ৩০ গ্রাম ছোলা খেতে পারবেন। আর যারা বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত আছেন তারা পুষ্টিবিদদের সাথে পরামর্শ করে সে অনুযায়ী খাবেন।

এবার জেনে নিই এর কিছু সতর্কতা যারা কিডনি জনিত সমস্যায় আক্রান্ত তাদের এটা খাওয়া উচিত নয়, কারণ এটাতে প্রচুর পরিমাণ পটাশিয়াম থাকে। যাদের পেট ব্যথা রয়েছে তাদের খাওয়া উচিত নয়। কৌটাজাত করা ছোলা থেকে বিরত থাকতে হবে কারণ গোটা জাত করা খাবার থেকে বিভিন্ন ধরনের বিষক্রিয়া সৃষ্টি হতে পারে। তবে এটি খেলে তেমন কোন অপকারিতা নেই এর উপকারিতা বেশি।

শেষ কথাঃ সিদ্ধ ছোলার উপকারিতা ও অপকারিতা

সিদ্ধ ছোলার উপকারিতা ও অপকারিতা, এই ব্লগে আমরা অনেক কিছুই জানলাম। আপনি যদি আপনার খাবারের তালিকায় সিদ্ধ ছোলা রাখেন তাহলে আপনি আপনার হজম ক্ষমতাকে বৃদ্ধি করতে পারবেন, উচ্চ রক্তচাপ ও রক্তস্বল্পতা রোধ করতে পারবেন। ডায়াবেটিস রোগের জন্য সিদ্ধ ছোলা অনেক উপকারী। হাই ক্লোরোসরে সিদ্ধ চলার উপকারিতা অনেক রয়েছে ওজন নিয়ন্ত্রণ ব্যথা দূরীকরণ ত্বক ও চুলের সৌন্দর্য বৃদ্ধিতে অনেক উপকারী একটি খাবার হচ্ছে এই সিদ্ধ ছোলা।

তাই যদি উপরে উল্লেখিত কোন সমস্যা আপনার থেকে থাকে তাহলে সিদ্ধ ছোলা খাওয়ার মাধ্যমে আপনি সেই সমস্যাগুলো সমাধান করতে পারবেন। সুস্থ থাকতে এবং শরীর ও মনকে সুস্থ রাখতে সিদ্ধ ছোলা অনেক জরুরী। সিদ্ধ ছোলা খাওয়ার অনেক উপকারিতা রয়েছে এবং এর তেমন কোন অপকারিতা নেই যার ফলে নিয়মিত ভাবে চিন্তা মুক্ত হয়ে খেতে পারবেন। এই পুরো ব্লগটি পড়ার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

জ্ঞান পিপাসুর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url